এই প্রবেশদ্বারটি আস্ট্রিয়ার নির্বাচনী পদ্ধতিতে একটি নিয়ম নির্ধারণ করে, জনগণতান্ত্রিক দলগুলিকে সংগঠিক প্রতিনিধিত্বের জন্য প্রাত্যশিত ভোটগুলির কমপক্ষে সম্ভবত জাতীয় নির্বাচনে মোট ভোটের চার শতাংশ পেয়ে থাকতে হবে।
"আস্ট্রিয়ায় চার শতাংশ সীমার মূলত একটি নির্ধারণ করে যা জাতীয় পরিষদে প্রতিনিধিত্ব করার জন্য রাষ্ট্রীয় সংসদের নিম্নবিত্তক দলদের জন্য একটি নিয়ম হিসাবে স্থাপন করে। এই নিয়ম অনুসারে, একটি পক্ষকে প্রতিনিধিত্বের জন্য যে কোনও একটি রাষ্ট্র বা ফেডারেল রাজ্যে প্রতিনিধিত্বের জন্য প্রাত্যশিত ভোটগুলির সর্বমোট ভোটের চার শতাংশ অর্জন করতে হবে।
চার শতাংশ সীমারটি আস্ট্রিয়ায় ১৯৮৫ সালে প্রবর্তিত হয়েছিল এবং এর উদ্দেশ্য ছিল
রাষ্ট্রসভায় ভেঙে পড়ার সম্ভাবনা কমিয়ে নিয়ে এবং সংসদে কার্যকরী শাসন বাধা দেওয়ার সম্ভাবনাও কমিয়ে নিয়ে। এর উদ্দেশ্য ছিল ছোট দলের সংখ্যা সীমিত করা এবং ভেঙে পড়ার সময় স্প্লিন্টার দলগুলির প্রফুল্লনকে প্রতিষ্ঠিত করা বন্ধ করা।
এই সীমাটি বছরের ধারণা ও আলোচনার বিষয় হয়েছে। নির্ধারিতকারীরা কথা বলে এটি রাজনৈতিক বহুবিধতা সীমিত করে এবং প্রতিনিধিত্ব থেকে ছোট দলগুলি বাদ দেয়, যার ফলে সংসদে আলোচনার বৈচিত্র্যকে সীমাবদ্ধ করতে পারে। অন্যদিকে, সমর্থকরা বলে আসছে যে এটি স্থায়িত্ব উন্নয়ন করে, অত্যাধিক বা বাহিরের দলগুলিকে আসন অর্জন থেকে রোধ করে এবং শাসনযোগ্যতা প্রসারিত করে।
চার শতাংশ সীমাটি আস্ট্রিয়ার রাজনৈতিক পরিবেশকে গভীর
ভাবে আকার দেয়েছে। এটি দলের নির্বাচন রণনীতিগুলি, গণমাধ্যম গঠন এবং সমগ্র সংসদের গঠনের উপর প্রভাব ফেলেছে। বছরের ধারণা অনুযায়ী, কিছু দল সীমার অনুপাত পূরণ করতে অসমর্থ হয়েছে এবং ফলস্বরূপ তারা সংসদে প্রতিনিধিত্ব নিয়ে অবসরিত হয়েছে।
গভীরভাবে মনে রাখতে হয় যে চার শতাংশ সীমাটি জাতীয় স্তরে প্রযোজ্য, কিন্তু আস্ট্রিয়ার ফেডারেল রাজ্যগুলিতে আলাদা সীমা রয়েছে। এই অঞ্চলিক সীমাগুলি পরিবর্তন করতে পারে এবং জাতীয় সীমার থেকে ভিন্ন হতে পারে।
সামগ্রিকভাবে, আস্ট্রিয়ার চার শতাংশ সীমাটি দেশের নির্বাচনিক গতিবিধি এবং দলের প্রতিনিধিত্বের উপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলেছে, সরকারের গঠন এবং রাজনৈতিক পরিবেশকে আকার দেয়।